ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে মেঘনা উপকূলীয় এলাকা লক্ষ্মীপুরে। জোয়ারের পানিতে জেলার কমলনগর নাসিরগঞ্জ এলাকায় ১০০ মিটারেরও বেশি বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। এতে করে এ এলাকায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে শতাধিক পরিবার, এছাড়া অতিরিক্ত ৩ থেকে ৪ ফুট জোয়ারের পানি লোকালয়ে ঢুকে উপকূলীয় এলাকার ৬৫ থেকে ৭০ হাজার মানুষ হাঁটু পানিতে ভোগান্তির শিকার হন।
বাঁধ ভেঙে
আফ্রিকার দেশ কেনিয়ায় একটি বাঁধ ভেঙে অন্তত ৪২ জন মারা গেছেন। ভেসে গেছে অনেক বাড়ি ও গাড়ি।
অতিভারি বর্ষণে ভারতের উত্তর সিকিমের জলবিদ্যুৎকেন্দ্রের বাঁধ ভেঙে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। প্রবল বৃষ্টিতে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ জনে।
৫ দিনের টানা বর্ষণ ও মেঘালয় থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। সুরমা, চেলা, মরা চেলা, চিলাই, চলতি, কালিউরি, খাসিয়ামারাসহ বিভিন্ন নদীনালার উপচেপড়া পানিতে হাওর, খাল-বিল, মাঠঘাট ভরে গিয়ে সৃষ্ট বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন নিম্নাঞ্চলের মানুষজন।
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টিতে মুহুরী নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে ফেনীর ফুলগাজীর চার গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগরে রিং বাঁধ ভেঙে ফের জোয়ারের পানি প্রবেশ করেছে। এতে তিন গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকালে প্রতাপনগর ইউনিয়নের হরিষখালী মানিক হাওলাদারের বাড়ির সামনে থেকে রিং বাঁধ ধসে পড়ায় এ ঘটনা ঘটে।